
প্রতিবেদক: Raisul Islam Shohag | ক্যাটেগরি: বৃহত্তর কুমিল্লা | প্রকাশ: 7 Oct 2025, 11:29 AM

চান্দনিায় সাব-রজেস্ট্রিি অফসিে র্দুনীতরি রাজত্ব: ভুয়া কাগজে জমি রেজিষ্ট্রি

সোহলে রানা
কুমল্লিার চান্দনিায় সাব-রজেস্ট্রিি অফসিে জমরি দললি করতে গয়িে চরম ভোগান্তি ও প্রতারণার শকিার হচ্ছনে সাধারণ জনগণ। সরকারি নর্ধিারতি রজেস্ট্রিি ফ’ির চয়েে প্রায় দ্বগিুণ র্অথ আদায়, ভুয়া কাগজে জমি দললি সম্পাদন, দালাল ও ভুয়া দললি লখেকদরে দৌরাত্ম্য, এবং ‘অফসি খরচ’- এর নামে অবধৈ র্অথ বাণজ্যি এসব এখন যনে নয়িমে পরণিত হয়ছে।ে
সংশ্লষ্টি কছিু র্কমর্কতা-র্কমচারী ও কছিু দললি লখেকরে সমন্বয়ে গড়ে উঠছেে র্দুনীতরি একটি শক্তশিালী সন্ডিকিটে, যা প্রতদিনি হাতয়িে নচ্ছিে লাখ লাখ টাকা। সরকারি নর্ধিারতি ফি চান্দনিা পৌর এলাকায় জমরি মোট মূল্যরে সাড়ে ৭ শতাংশ। ইউনয়িন র্পযায়ে তা আরও কম, প্রায় সাড়ে ৫ শতাংশ। তবে বাস্তবতা ভন্নি। জমি বক্রিতো ও ক্রতোদরে অভযিোগ, দললি লখেক ও অফসি র্কমচারীরা মলিে সরকারি ফ’ির চয়েে ৩ থকেে ৭ শতাংশ র্পযন্ত অতরিক্তি র্অথ আদায় করছ।ে ফলে দললি করতে গয়িে মানুষকে দ্বগিুণ খরচ বহন করতে হচ্ছ।ে
ভুয়া কাগজপত্র দয়ি,ে চান্দনিা উপজলোর হারং গ্রামরে লুৎফা আক্তার নামে এক নারী দললি রজেস্ট্রিি করার ঘটনায়, ইনকলিাব এর অনুসন্ধানে বরেয়িে আসে সকল অনয়িম-র্দুনীত।ি অনুসন্ধান করে জানা যায় লুৎফা আক্তার তার পত্রৈকি ওয়ারশিকৃত ২৪ শতাংশ সম্পত্তরি অংশ বক্রিি করবনে। ইসলামী শরীয়ত অনুযায়ী দুই ভাই ও এক বোন ওয়ারশি হসিবেে তার প্রাপ্য ৪.৮ শতাংশ জমি হলওে তনিি বক্রিি করছেনে ৮ শতাংশ। চান্দনিা সাব-রজেস্ট্রিি অফসিরে হারুন নামরে এক দললি লখেকরে সহায়তায় ভুয়া ওয়ারশি সনদ, জাল খতয়িান ও দাখলিা তরৈি করে ১২ আগস্ট ৮ শতাংশ জমরি দললি সম্পন্ন করনে। সরকারি ফি যখোনে ছলি ৭২ হাজার টাকা, সখোনে আদায় করা হয় ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা।
এই জমরি ক্রতো পারভীন আক্তার নামজারি করতে গলেে ভুয়া কাগজপত্র ধরা পড়ে উপ-সহকারী ভূমি র্কমর্কতার হাত।ে বষিয়টি ধামাচাপা দতিে দললি লখেক ও সংশ্লষ্টি র্কমর্কতারা নতুন একটি দাখলিা বানয়িে এক মাস পর তা দললিে যুক্ত করনে।
লুৎফা আক্তাররে মতো প্রতদিনি এমন বহু ভুয়া দললি করা হচ্ছে চান্দনিা সাব রজেস্ট্রিি অফসি।ে এসব কাজ করানোর জন্য দললি লখিকরে আড়ালে কয়কেজন দালাল রয়ছে।ে তারা টাকার বনিমিয়ে সাব রজেস্ট্রিার ও অফসি সহকারীর সাথে চুক্তি করে এসব দললি করছনে।
ভুক্তভোগীদরে অভযিোগ- চান্দনিা পৌর এলাকায় সাধারণত জমরি মোট মূল্যরে সাড়ে ৭ শতাংশ সরকারি ফ।ি দললি লখিকরা সরকাররে নর্ধিারতি ‘ফি সাড়ে ৭ শতাংশ এর স্থলে সাড়ে ১০ শতাংশ থকেে ১১ শতাংশ ফি নচ্ছি।ে আবার কাগজপত্ররে নানা অসংগতি দখেয়িে ‘স্যার ও অফসি ম্যানজে’ এর নাম ভাঙ্গয়িে কখনও ১২ থকেে ১৫ শতাংশ টাকাও হাতয়িে দচ্ছিে দললি লখেকরা। এছাড়ও ফাইল চালাত,েটপিসই নওেয়ার খরচ, ইত্যাদি নামে ২০০ থকেে হাজার টাকা র্পযন্ত আদায় করা হয়।
উপজলোর মাইজখার গ্রামরে বাসন্দিা সাঈদ জানান- আমার এক আত্মীয় সপ্টেম্বের মাসরে প্রথম দকিে একটি দললি করছেনে। ইউনয়িন র্পযায়ে নাল সম্পত্তি সাড়ে ৫ শতাংশ সরকারি ফি হলওে তনিি ৯ শতাংশ টাকা ফি দয়িে দললি করতে বাধ্য হন। কত টাকার ব্যাংক রসদি কাটা হয়ছেে সইে রসদিও জমি ক্রতোর হাতে দয়েনি দললি লখিক।
চান্দনিা পৌরসভার একাধকি বাসন্দিা বলনে, সরকারি ফরি তালকিা বোঝা কঠনি হওয়ায় সাধারণ মানুষ ঠকে যায় সহজইে। কউে প্রতবিাদ করলে দললিরে র্কাযক্রম স্থগতি করে দওেয়া হয় দনিরে পর দনি।
একাধকি দললি লখেক নাম প্রকাশ না করার র্শতে জানান, সরকারি ফি ৭.৫% থাকলওে অফসিে দতিে হয় আরও ১.৫%। ২০ লাখ টাকার একটি দললিে যখোনে সরকারি ফি দড়ে লাখ টাকা, সখোনে খরচ হয় ২ লাখ টাকা। প্রতদিনি গড়ে ৬০ থকেে ৭০ টি দললি সম্পন্ন হয় এই অফসি।ে এতে দনৈকি অবধৈ লনেদনেরে পরমিাণ দাঁড়ায় ৪-৫ লাখ টাকা। যার একটি বড় অংশ যায় সাব-রজেস্ট্রিার ও অফসি সহকারীদরে পকটে!ে
চান্দনিা সাব-রজেস্ট্রিি অফসিে সরকারি অনুমোদতি দললি লখেকরে সংখ্যা ৭০ জন হলওে নয়িমতি কাজ করছে আরও র্অধশতাধকি ভুয়া দললি লখেক। এদরে অধকিাংশরে নইে কোনো সরকারি অনুমোদন। সাধারণ মানুষ বুঝতইে পারে না কে আসল আর কে ভুয়া। যার ফলে প্রতারণার শকিার হচ্ছে অসংখ্য মানুষ। অনকে ক্ষত্রেইে সরকারি নর্ধিারতি ব্যাংক রশদিরে পরর্বিতে অপ্রমাণতি র্অথ গ্রহণ করে শুধু কাগজপত্র বুঝয়িে দওেয়া হয়। এতে সরকার হারাচ্ছে রাজস্ব, আর র্দুনীতবিাজ সন্ডিকিটে পকটে ভরছে কোটি টাকায়।
উপজলোর সচতেন নাগরকি তাজুল ইসলাম জানান- এটা এখন আর ব্যক্তগিত নয়, প্রাতষ্ঠিানকি র্দুনীততিে রূপ নয়িছে।ে র্কমর্কতা-র্কমচারী, দালাল ও ভুয়া দললি লখেক, সবাই মলিে একটি সন্ডিকিটে গড়ে তুলছে।ে যুগরে পর যুগ ধরে এটি চলে আসছ।ে প্রশাসন র্কাযকর পদক্ষপে নয়ে না বলইে র্দুনীতি চলছ।ে
এ বষিয়ে জানতে চাইলে চান্দনিা সাব-রজেস্ট্রিার মো. মাকসুদুর রহমান বলনে, অফসিরে বাইরে সরকারি ফরি তালকিা টানানো আছ।ে কউে অতরিক্তি টাকা নলিে অভযিোগ করলে ব্যবস্থা নওেয়া হব।ে তবে হারং গ্রামরে ওই নারীর ঘটনায় তনিি জানান- আমরা দললি স্ক্যান করে সব সঠকি পাই। পরে জানতে পারি ওই কাগজটি ভুয়া ছলি। এটা কীভাবে হয়ছেে আমি তা জানি না।
দললি খরচে অতরিক্তি ফি বাবদ আপনাকে ও আপনার অফসি খরচ দড়ে শতাংশ দতিে হয় এমন প্রশ্নে তনিি বলনে- এসব ভত্তিহিীন
এই সংবাদটি শেয়ার করুন
অন্যান্য খবর
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে বিলম্ব কেন, প্রশ্ন জামায়াত নেতা তাহেরের
তিন মাস আগে রাজনৈতিক দলগুলো নীতিগতভাবে একমত হওয়ার পরও জুলাই সনদ বাস্তবায়নে বিলম্ব কেন হচ্ছে, সেই প্র...
বিবিসি বাংলাকে সাক্ষাৎকারে তারেক রহমান, দ্রুতই দেশে ফিরব অংশ...
♦ কোনো দল বা ব্যক্তি নন জুলাই গণ অভ্যুত্থানের মাস্টারমাইন্ড বাংলাদেশের জনগণ ♦ প্রেক্ষাপট তৈরি হয়েছিল...

ব্রাহ্মণপাড়া সীমান্তে বিজিবির অভিযানে দুই কোটি টাকার ভারতীয়...
মো. আনোয়ারুল ইসলামকুমিল্লা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্তে গত এক সপ্তাহের বিশেষ অভিযানে প্রায় দুই কোটি টাক...

মুরাদনগরে দাফনের ১৯ দিন পর স্কুল ছাত্রীর লাশ উত্তোলন
বেলাল উদ্দিন আহাম্মদ, মুরাদনগরকুমিল্লার মুরাদনগরে দাফনের ১৯ দিন পর আদালতের নির্দেশে পঞ্চম শ্রেণির শি...

কুমিল্লার সদর দক্ষিণের শামবকশিতে গুলিবিব্ধ দিদার মারা গেছেন
নিজস্ব প্রতিবেদক, সদর দক্ষিণকুমিল্লায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত মুদি দোকানদার মো. দিদার (৩৫) চিকিৎসাধীন অবস্...

চাকুরির পিছে না হেঁটে উদ্যোক্তা হলে সফলতা অনিবার্য -জেলা প্র...
আবুল কালাম আজাদকুমিল্লার মনোহরগঞ্জে ইউনিয়ন পরিষদ প্রশাসক/প্যানেল চেয়ারম্যান, সদস্যবৃন্দ,ইউনিয়ন পর...
