
প্রতিবেদক: Raisul Islam Shohag | ক্যাটেগরি: বৃহত্তর কুমিল্লা | প্রকাশ: 12 Oct 2025, 12:37 AM

কুমিল্লায় প্রশাসনে নারী কর্মকর্তাদের ব্যস্ততায় পাল্টে গেছে সেবার চিত্র

আয়েশা আক্তার
কুমিল্লার প্রশাসনে নারী কর্মকর্তাদের ব্যস্ততা অনেক বেশি। তারা বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ, ভূমি প্রশাসন, সামাজিক সমস্যা মোকাবিলা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। ১৭টি উপজেলার মধ্যে অনেক উপজেলায় নারী ইউএনও এবং এসিল্যান্ড হিসেবে তারা নেতৃত্ব দিচ্ছেন। যা নারী ক্ষমতায়নের একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
কুমিল্লা দেশের অন্যতম প্রাচীন সমৃদ্ধ জনপদ। রাজধানী ও বন্দর নগরীর মধ্যবর্তী এলাকায় অবস্থিত। এই জেলায় একটি মহানগরী ও ১৭টি উপজেলার সাথে থানাও রয়েছে। লালমাই-ময়নামতি পাহাড়ের ইতিহাস, ঐতিহ্য আর প্রতœতাত্ত্বিক নিদর্শনছাড়াও জেলার আলাদা গুরুত্ব সমবায়ে কুমিল্লা পদ্ধতির জনক ড. আখতার হামিদ খানের বার্ড, বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানী, দেশের অন্যতম প্রাচীন স্কুল বন্দর বিবির বাজার, খাদি, অভয় আশ্রম, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাধি সৌধ, রানী ময়নামতির প্রাসাদ, একাধিক ম্যাডিকেল কলেজ, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজসহ হাল আমলের প্রশাসনিক বিভিন্ন পদমর্যাদার অসংখ্য অফিস ঘিরে কুমিল্লা একটি প্রথম শ্রেনীর জেলা শহর।
আর এই জেলা শহরের নানা কর্মক্ষেত্রে নারী কর্মকর্তাদের সরব উপস্থিতি দেশের এবং যুগের সাথে পাল্লা দিয়ে কুমিল্লার উন্নয়নে নানা ভূমিকা রেখে চলছে। বর্তমানে কুমিল্লার শুধুমাত্র জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে রয়েছে জন প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তার মধ্যে কুমিল্লা জেলা প্রশাসনে হাইওয়ে পুলিশ সুপার কার্যালয়, আদর্শ সদর, সদর দক্ষিণ, লালমাই, চৌদ্দগ্রাম, লাকসাম, নাঙ্গলকোট, মনোহরগঞ্জ, বরুড়া, চান্দিনা, দাউদকান্দি, মেঘনা, তিতাস, হোমনা, মুরাদনগর, দেবিদ্বার, ব্রাহ্মণপাড়া বুড়িচং এই ১৭টি উপজেলা প্রশাসনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ৮জন, সহকারী কমিশনার (ভূমি) ৫জন কর্মরত রয়েছেন। তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে এসকল উপজেলাগুলোর নাগরিকরা নানাভাবে সেবা নিয়ে নারী কর্মকর্তাদের উপর আস্থা রেখেছেন। তবে কুমিল্লার পশ্চাৎপদ কিছু উপজেলায় থাকা প্রশাসনিক নারী কর্মকর্তারা এক্ষেত্রে বিশেষভাবে ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য বলে মনে করেন ওই উপজেলার মানুষজন।
বিভিন্ন উপজেলা থেকে পাওয়া তথ্য, হিসেবে দেখা যায়, এসব নারী প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের নিষ্ঠা ও দায়িত্বশীলতার মাধ্যমে পাল্টে যাচ্ছে বিভিন্ন জনপদে সেবার চিত্র। দিনভর ব্যস্ত কর্মতৎপরতায় তারা কাজ করে যাচ্ছেন বিভিন্ন সেক্টরে। নারী কর্মকর্তাদের কার্যক্রম ও ভূমিকায় শুধু প্রশাসনিক কাঠামোই নয় বরং বদলে দিচ্ছে জনগণের সেবা পাওয়ার অভিজ্ঞতাও। বিশেষ করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সহকারী কমিশনার (ভূমি) জেলা প্রশাসনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরে কর্মরত নারী কর্মকর্তারা সকালের ব্রিফিং থেকে শুরু করে সন্ধ্যা পেরিয়ে রাত-বেরাত পর্যন্ত মাঠ পর্যায়ে নানাদিক দেখা, জনগণের সমস্যা, নানাবিধ সামাজিক কাজ করছেন। অনেক সময় অনাকাঙ্খিত বড় ধরনের সমস্যাগুলো নিয়ে সাংবাদিকদের সাথেও মতবিনিময় করে যাচ্ছেন তারা। আইন শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ, ভূমি সংক্রান্ত বিরোধ নিষ্পত্তিতে তাদেরও স্বশরীরে উপস্থিতি নাগরীকদের আস্থা বাড়িয়েছে বহুগুণ। এর পাশাপাশি শিক্ষার মানোন্নয়ন, বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ এবং নারী উদ্যোক্তাদের অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করছেন কুমিল্লার নারী প্রশাসনিক কর্মকর্তারা।
নারী কর্মকর্তারা স্থানীয় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এবং শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন। কুমিল্লার জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ৭জন নারী কর্মকর্তার মধ্যে ২ জন মাতৃত্ব কালীন ছুটিতে, ২জন বুনিয়াদি প্রশিক্ষণে অংশ নিচ্ছেন এবং জেলার ১৭টি উপজেলার মধ্যে ৮টিতে নারী ইউএনও এবং ৫টি উপজেলায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন, যা প্রমাণ করে যে নারীরা প্রশাসনিক গুরুত্বপূর্ণ পদে সফলভাবে কাজ করতে পারেন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, ২০২৫ সালের ২৮ আগস্ট থেকে সিনিয়র সহকারী কমিশনার হিসেবে কর্মরত আছেন বিসিএস ৩৭ ব্যাচের হুমায়রা সুলতানা। ২০২৪ সালের ৫ মে থেকে কুমিল্লা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে সহকারী কমিশনার (উন্নয়ন, জে এম) হিসেবে কর্র্মরত আছেন বিসিএস ৪১ ব্যাচের আবিদা আল আকসার আশা। ২০২৫ সালের ৪ মার্চ থেকে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে সহকারী কমিশনার (শিক্ষানবিশ) হিসেবে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে কর্মরত আছেন বিসিএস ৪৩ ব্যাচের মালিহা সুলতানা।
২০২৩ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে হোমনা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত আছেন বিসিএস ৩৪ ব্যাচের ক্ষেমালিকা চাকমা। ২০২৫ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারী থেকে কুমিল্লার লালমাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত আছেন বিসিএস ৩৪ ব্যাচের হিমাদ্রী খীসা। ২০২৫ সালের ২১ জানুয়ারী থেকে কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত আছেন বিসিএস ৩৬ ব্যাচের মাহমুদা জাহান। ২০২৪ সালের ৩১ জুলাই থেকে কুমিল্লার তিতাস উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত আছেন বিসিএস ৩৫ ব্যাচের সুমাইয়া মমিন। ২০২৫ সালের ১৪ আগস্ট থেকে কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত আছেন বিসিএস ৩৬ ব্যাচের নাছরীন আক্তার। ২০২৫ সালের ৭ মে থেকে কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত আছেন বিসিএস ৩৫ ব্যাচের গাজাল পারভীন রুহি। ২০২৪ সালের ১৯ ডিসেম্বর থেকে কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত আছেন বিসিএস ৩৫ ব্যাচের ফাতেমা তুজ জোহরা। সবশেষ ২০২৫ সালের ৫ অক্টোবর থেকে এই জেলার মেঘনা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত আছেন বিসিএস ৩৬ ব্যাচের মৌসুমী আক্তার।
কুমিল্লা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সিনিয়র সহকারী কমিশনার হুমায়রা সুলতানা বলেন, একজন নারী কর্মকর্তা হিসেবে কখনোই কোন প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হতে হয়নি এপর্যন্ত। নারীদের কাজ করার অনেক সুযোগ আছে, আমি বলবো নারীরা এগিয়ে আসুক, নারীদের জন্য কাজের পরিবেশ ভালো। কর্মক্ষেত্রে নারী পুরুষ সবার জন্য ইকোয়াল একটা বিষয়। যারাই চায় কাজ করতে পারেন। ২০২৫ সালের ২৮ আগস্ট থেকে সিনিয়র সহকারী কমিশনার হিসেবে কর্মরত আছেন বিসিএস ৩৭ ব্যাচের হুমায়রা সুলতানা।
লালমাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিমাদ্রী খীসা বলেন, সরকারি চাকরিতে এসে দায়িত্ব পালনে নিজেকে নারী হিসেবে আলাদা করে দেখার ও ভাবার সুযোগ নেই। দিন বা রাত হোক যে কোন জরুরি মুহূর্তে আমরা প্রতিটা নারী উপজেলার নির্বাহী অফিসার নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছি। তাই নারী বান্ধব কর্মের পরিবেশ পেলে নারী অফিসাররা দেশের উন্নয়নে আরো অগ্রণী ভূমিকা রাখতে পারবে বলে আমি মনে করি।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাতেমা তুজ জোহরা বলেন, নারী পুরুষ নির্বিশেষে আমরা সবাই শতভাগ পেশাদারিত্বের সাথে কাজ করার চেষ্টা করি। ইউএনও পদটি এমনিতেই অনেক চ্যালেঞ্জিং এবং ব্যস্ততার একটি পদ। বর্তমান সময়ে আমাদের কোন কোন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা স্থানীয় সরকারের একাধিক দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে, যা একই সাথে যেমন চ্যালেঞ্জিং, তেমনই ভীষণরকম ব্যস্ততার এবং চ্যালেঞ্জিং। সবকিছুকে ভিন্ন আঙ্গিকে দেখার, ভিন্ন ভিন্ন অভিজ্ঞতা নেয়ার একটা অনন্য সুযোগও বলা যেতে পারে। এমন অবস্থায় নারী হিসেবে কাজ করতে গেলে তুলনামূলক কম হলেও কিছু সমস্যা তো অবশ্যই আছে, কিন্তু সেগুলো কাজের ক্ষেত্রে মোটেও তেমন গুরুতর বলে আমি মনে করিনা। বরং সেগুলো ছাপিয়ে নিজের ব্যক্তিগত ও পারিবারিক জীবন, মাতৃত্ব এসবকিছু ব্যালেন্স করাটাকেই আমার কাছে সবচেয়ে বড় বিষয় বলে মনে হয়। এসব নিয়ে স্ট্রেস, এংজাইটি এসব থাকলেও দেখা যায় সবকিছু ছাপিয়ে আমরা আমাদের দায়িত্বের জায়গাতে কোনোও ছাড় দিতে পারিনা, দায়িত্ববোধটা এমনই।
ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহমুদা জাহান বলেন, আমি এখানে যোগদানের পর থেকে দিন রাত এক করে সরকারি নির্দেশনায় জনগণের কল্যানে নারী পুরুষ কোন কিছু চিন্তা করে নয়, একজন কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করে যাচ্ছি। তবে এখন পর্যন্ত কোন রকম সমস্যার মোখাপোক্ষি হতে হয় নাই, সবাই আমাকে যথেষ্ট সহযোগিতা করেন। আমি এখানে সরকারের কল্যানে বসেছি, নিরপেক্ষতা এবং আইন মেনে সামনে চলা আমার মূল্য লক্ষ। অন্যান্য উপজেলার তুলনায় এখানের প্রেক্ষাপটা একটু ভিন্ন, বিশেষ করে পারিবারিক কলহ হলে প্রথমে যাওয়ার কথা থানায়, মারামারি হলে যাওয়ার কথা হাসপাতালে কিন্তু এরা প্রথমে আসে ইউএনও এর কাছে, তারা মনে করেন যে ইউএনও এর কাছে আসলে ন্যায় বিচার পাবে, এটা তাদের একটা আস্থার যায়গা মনে করেন।
২০২৫ সালের ২১ জানুয়ারী থেকে কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত বিসিএস ৩৬ ব্যাচের মাহমুদা জাহান বলেন, কর্মক্ষেত্রে নানা ধরণের চ্যালেঞ্জ থাকলেও আমরা নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করছি। সেক্ষেত্রে উপজেলাবাসীর সর্বাত্মক সহযোগিতা পাচ্ছি।
কুমিল্লার জেলা প্রশাসক আমিরুল কায়সার বলেন, পুরুষদের থেকে মেয়েরা তুলনামূলকভাবে ভালো ও দায়িত্ব পালনে সচেতন। কুমিল্লায় নারী কর্মকর্তা পুরুষদের থেকে অর্ধেকের বেশি। আমাদের অফিসারদের কথা বলতে গেলে পুরুষ কর্মকর্তাদের থেকে নারী কর্মকর্তাদের মাথা ঠান্ডা এবং স্থির থাকে, কাজে তারা খুবই সিনসিয়ার। প্রতিটি স্টেশনে বেশ ভালো কাজ করছেন। এ পর্যন্ত কোন অসুবিধা তারাও ফিল করছে বলে আমার কাছে তথ্য নাই, আমিও তাদের সাথে ডিসকম্ফোর্টেবল ফিল করছি না। আমি কাজের আউটপুটও খারাপ পাচ্ছি না, ভালোই পাচ্ছি। তিনি আরো বলেন, নারী পুরুষের অনিয়মটাকে আলাদা করে নারীর প্রতি দেখার কোন সুযোগ নাই। অনিয়ম অনিয়মই, এটিকে আমরা আলাদা করে দেখি না। এখানে পুরুষদের থেকে মেয়েরা কম্পারেটিভলি ভালো।
কুমিল্লায় প্রশাসনে উচ্চ পর্যায়ে নারী কর্মকর্তাদের মাঠ পর্যায়ে সরাসরি যোগাযোগ থাকায় বিভিন্ন ক্ষেত্রে জনগণের অভিযোগ, সমস্যা ইত্যাদি সমাধানের উদ্যোগ নাগরিক সেবার মান যেমন বাড়ছে, তেমনি জনগণের আস্থাও প্রশাসনের সাথে জনগণের সরাসরি যোগাযোগ বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে মনে করেন কুমিল্লার সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা।
এই সংবাদটি শেয়ার করুন
অন্যান্য খবর

মা ইলিশ সংরক্ষণে বিশেষ অভিযান চাঁদপুরে ২৪ জেলে আটক
কাজী নজরুল ইসলাম চাঁদপুর: ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে ২২ দিন মা ইলিশ রক্ষায় চাঁদপুরের পদ্...

টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচী শুরু হয়েছে কুমিল্লায়
আজ ১২ অক্টোবর সারা দেশের ন্যায় কুমিল্লায় জাতীয় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন শুরু হহয়েছে। জেলা স্বাস্থ্...

প্রতি বছর দেশে প্রায় ৭ হাজার নারীর মৃত্যু হয় স্তন ক্যান্সারে
কুমিল্লা প্রতিনিধিদেশে দুই দশক ধরে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা কার্যক্রম চালানো হলেও প্রতিরোধ এবং প্রাথমি...

বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির ৩১ দফ...
মাহফুজ নান্টু বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত রাষ্ট্র...

ব্রাহ্মণপাড়ায় বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
মো. আনোয়ারুল ইসলামরাষ্ট্র কাঠামো সংস্কার ও মেরামতের লক্ষ্যে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমা...

সৌদি আরবের ফল সাম্মামের চাহিদা বাড়ছে কুমিল্লায়
মোঃ আবদুল আলীম খান সৌদআিরবরে ফল সাম্মাম এখন কুমল্লিায় ফলরে বাজারে জনপ্রয়ি হয়ে উঠছ। ...