
প্রতিবেদক: Raisul Islam Shohag | ক্যাটেগরি: বৃহত্তর কুমিল্লা | প্রকাশ: 23 Oct 2025, 8:19 AM

আশা আকাঙ্খার মূর্ত প্রতীক ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহমুদা জাহান

আয়েশা আক্তার
কুমিল্লার ব্রাক্ষণাপাড়া উপজেলা একটি নিম্নাঞ্চল এবং অবহেলিত উপজেলা হিসাবে বিবেচিত হতো। কিন্তু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা “মাহমুদা জাহান” যোগ দেয়ার পর ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার আর্থ সামাজিক উন্নয়নের পাশাপাশি নারী ক্ষমতায়ন, মাদক প্রতিরোধ, ইভটিজিং বাল্যবিয়ের প্রতিরোধ, যানজট নিরসন ও অবৈধ খাল দখলের ঘটনা অনেকাংশে কমে এসেছে। আর এ জন্য ইউনও মাহমুদা জাহান ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলাবাসীর কাছে আশা আকাঙ্খার মূর্ত প্রতীক হয়ে আছেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদা জাহান যোগদানের পর দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে প্রশাসনিক স্বচ্ছতা, নাগরিক সেবা ও উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে গতি ফিরিয়ে আনেন। ভালো কাজ, মানবিক উদ্যোগ, উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ এবং সাধারণ মানুষের প্রতি সংবেদনশীলতা ইউএনওকে জনগণের কাছে আস্থা ও ভরসার জায়গায় পরিণত করেছেন। একজন সরকারি কর্মকর্তা চাইলেই যে একটা এলাকার চেহারা পালটে দিতে পারেন, অসহায় মানুষের কাছে আশার আলো হয়ে উঠতে পারেন-তার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত “মাহমুদা জাহান”।
৩৬তম বিসিএসের এ নবীন কর্মকর্তার হাত ধরেই যেন বদলে যাচ্ছে ব্রাহ্মণপাড়ার প্রতিটি অলিগলি, রাস্তা ঘাট, পাড়া মহল্লা, স্কুল ,কলেজের চিত্র। সাধারণ মানুষের কাছে সরকারি কর্মকর্তাই মানে বিশাল কিছু! কিন্তু ব্রাহ্মণপাড়া যেন সেই চিত্র ভিন্ন। ব্রাহ্মণপাড়ায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসাবে “মাহমুদা জাহান”যোগদানের পর থেকে গত কয়েক মাসে বদলে গেছে এখানকার উপজেলার চিত্র। সাধারণ মানুষকে যেন স্বস্তির নিশ্বাস ফেলার জায়গা করে দিয়েছেন তিনি। ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা ভারত সীমান্তবর্তী ঘেঁসা একটি এলাকা। ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা ৮ ইউনিয়ন পরিষদ নিয়ে গঠিত। এগুলো হলো মাধবপুর, শিদলাই, চান্দলা, শশীদল, দুলালপুর, ব্রাহ্মণপাড়া সদর, সাহেবাবাদ এবং মালাপাড়া। এই ইউনিয়নগুলো আবার মৌজা ও গ্রামে বিভক্ত,এ নিয়ে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা। এখানকার প্রতিটি ইউনিয়নের প্রতিটি অফিসে সেবা নিতে যাওয়া সেবাগ্রহীতারা আগে হয়রানির শিকার হয়েছেন। কিছু কিছু ইউনিয়নের অফিসে টাকা ছাড়া কোনো কাজই হতো না, অনেক সময় টাকা নিয়েও সংশ্লিষ্টরা কাজ করেছেন উলটো। কিন্তু একজন নারী ইউএনও যেন মানুষের চোখের জল মুছে দিয়েছেন। ইউএনও ”মাহমুদা জাহান” তার মেধা, যোগ্যতা, কর্মদক্ষতা, সাহসিকতা আর কর্মের প্রতি একাগ্রতার মধ্যদিয়ে নিজেকে পরচিতি করে তুলেন। সাধারণ জনগণ মনে করেন তাদের আস্থার যায়গা ইউএনও।
মাহমুদা জাহান ব্রাহ্মণপাড়ায় যোগদানের পর থেকে গত কয়েক মাসে উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়ন অফিসে রাত বি-রাতে ছুটে যাচ্ছেন। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের স্পষ্ট বার্তা দিয়েছেন এই বলে যে, সেবাগ্রহীতারা যেনো কোনো রকম হয়রানির শিকার না হয়। তাৎক্ষণিক মানুষের সমস্যার সমাধান করে দিতে হবে। আর অবৈধ আর্থিক লেনদেন যেন কেউ না করেন।' উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার এ কথা যেন টক্সিনের মতো কাজ করছে। ইতোমধ্যে তিনি তার কর্মকাণ্ড দিয়ে ব্রাহ্মণপাড়া সাধারণ মানুষের মন জয় করে নিয়েছেন। সাধারণ মানুষের পারিবারিক সমস্যার সমাধানে মাহমুদা যেন তিনি সবসময় সচেষ্ট। ব্রাহ্মণপাড়ায় বছরের পর বছর নারীরা ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছিলেন। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায় পারিবারিক কলহের কারণে কোন সমস্যার সমাধান খোঁজে পাননা। কিন্তু তিনি দায়িত্ব নেওয়ার পর তার সকল কর্মকর্তাদের যার যার কাজ বুঝিয়ে দিয়েছেন আইনানুযায়ী। মাহমুদা জাহান’র এমন ব্যতিক্রমী উদ্যোগে সর্বসাধারণ সন্তোষজনক সেবা পাচ্ছেন। স্থানীয় এক শিক্ষক বলেন, আমরা এমন ইউএনও আগে দেখিনি। তিনি যেন সত্যিকারের এক দেবদূত যেখানে বিপদ, সেখানেই তিনি।
সেবা গ্রহীতা আফসার রহমান নাসরিন বলেন, অফিসের কঠোর নিয়মের ভেতরেও তিনি এনেছেন এক অন্যরকম মানবিক স্পর্শ। যেকোন শ্রেণী পেশার মানুষ যেকোন সাহায্য সহযোগিতার জন্য এসে সমাধান ছাড়া ফেরৎ যাননি আজও অবধি।দিনশেষে মানুষ তার এই মমতাই মনে রাখে। সাধারণ মানুষের মুখে একটাই কথা দিনের শেষে মানুষ তার পদবি নয়, তার সেবা এবং সম্মানকেই মনে রাখে। তাঁর কাজের এমন আন্তরিকতা স্থানীয়দের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছে। উপজেলার জনগণ তাঁকে বিশ্বাস করতে শুরু করেছে। রাস্তাঘাট, মসজিদ, মাদ্রাসা এবং অন্যান্য স্থাপনার উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে স্থানীয় জনগণের আস্থা বাড়িয়ে তুলেছেন। এছাড়াও, তিনি স্থানীয় সামাজিক ও শিক্ষামূলক কর্মকাণ্ড, শিক্ষার্থীদের যুক্তিবাদী চিন্তাভাবনা কর্মমুখী শিক্ষার প্রসারে ভূমিকা রাখেন। স্থানীয় বিশিষ্টজনদের পরামর্শ ও সব শ্রেণি-পেশার মানুষের সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে সন্ত্রাস, মাদক ও দুর্নীতি হটিয়ে ব্রাহ্মণপাড়াকে একটি আলোকিত উপজেলা হিসেবে গড়ে তোলার প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
ব্রাহ্মণপাড়া ইউএনও মাহমুদা জাহান মাদকসেবীদের বিরুদ্ধে মাদকবিরোধী অভিযান, ডেজার উদ্ধার, তদারকি ও মোবাইল কোর্ট, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ, পরিবেশ বান্ধব রাস্তা -ঘাট, ড্রেনেজ, খাল পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার কাজসহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন, সচেতনতা মূলক সভা সেমিনার, গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে পরামর্শসহ বিভিন্ন ইউনিয়নে মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় ব্যাপক ভূমিকা রাখছেন ।ইউএনও হিসেবে যোগদানের পর থেকে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা অফিসকে ঘুস ও দালালমুক্ত করার ঘোষণা দেন। পাশাপাশি সাধারণ মানুষকে সহজে সেবা দিতে বেশকিছু ভালো উদ্যোগ নেন। এর ফলে সেবাগ্রহী অল্প সময়ে সহজেই সেবা পেতে শুরু করেন। বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদ অফিসের সহকারী কর্মকর্তাদের ডেকে কাজের অবহেলা এবং অনিয়ম না করার আহ্বান জানানোর পাশাপাশি দালালচক্র যেন কোন অফিসের চৌহদ্দিতে প্রবেশ করতে না পারে সে বিষয়ে কড়া নির্দেশ দেন তিনি। সাধারণত দেখা যায়, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অফিসে অনুমতি ছাড়া সাধারণ মানুষ প্রবেশ করতে পারেন না। কিন্তু মাহমুদা জাহান তার দপ্তরকে উন্মুক্ত করে রেখেছেন। যে কেউ তার যে কোনো সমস্যা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে তার সামনে হাজির হতে পারেন। সপ্তাহে ৭ দিনই তিনি ভুক্তভোগী সেবাগ্রহীতাদের সমস্যার কথা শুনেন, তাদের সমস্যা দ্রুত সমাধানেরও চেষ্টা করেন।
ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহমুদা জাহান বলেন, আমি এখানে যোগদানের পর থেকে দিন রাত- নারী পুরুষ চিন্তা করে নয়, একজন কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করে যাচ্ছি। তবে এখন পর্যন্ত কোন রকম সমস্যার সম্মুক্ষিন হতে হয়নি। সবাই আমাকে যথেষ্ট সহযোগিতা করেন। আমি এখানে সরকারের কল্যাণে নয় জনগণের সেবা দিতে বসেছি। মাননীয় জেলা প্রশাসক স্যারের নির্দশেনা মোতাবেক এই উপজেলার মানুষকে সার্বিক ভাবে সেবা প্রদান করতে কোন রকম কার্পন্যতা করিনি। নিরপেক্ষতা এবং আইন মেনে সামনে চলা আমার মূল্য লক্ষ। অন্যান্য উপজেলার তুলনায় এখানের প্রেক্ষাপটা একটু ভিন্ন।
ইউএনও মাহমুদা জাহান আরও বলেন, ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা অবকাঠামোগত দিক দিয়ে একটা অবহেলিত উপজেলা। বিশেষ করে ২০২৪ সালের বন্যার কারণে পুরো উপজেলার রাস্তাঘাট ব্যপক ক্ষতি হয়। তাই এখানে যোগদানের পর থেকেই রাস্তাঘাট সংস্কারের সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। কিছু কাজ ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে, অনেকগুলো প্রক্রিয়াধীন। যেসব রাস্তাগুলো এখনো আইডিভুক্ত হয়নি সেগুলো আইডিভুক্ত করার প্রক্রিয়া চলছে। এর পাশাপাশি এখানকার শিক্ষার গুনগত মান নিশ্চিতকরণে কাজ করে যাচ্ছি। প্রাথমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিক সকল পর্যায়ের শিক্ষক, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার ও প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের সাথে মতবিনিময়ের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা প্রদান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করে শিক্ষার্থীদের খোঁজ খবর ও জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে উৎসাহ এবং নির্দেশনা প্রদান করা হচ্ছে। সামাজিক ব্যাধিসমূহ (মাদক, বাল্যবিবাহ, ইভটিজিং, কিশোর গ্যাং ইত্যাদি) প্রতিরোধে মোবাইল কোর্ট এর পাশাপাশি সচেতনতা বৃদ্ধিকরণে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অভিভাবক সমাবেশ, বিভিন্ন দপ্তরের প্রশিক্ষণে ও উঠান বৈঠকে সবার সাথে এ বিষয়ে মতবিনিময় করা হয়।
তিনি বলেন, বর্তমানে সচেতনতা ছাড়া শুধু মোবাইল কোর্ট দিয়ে কখনোই এ ব্যাধিসমূহ নির্মুল করা সম্ভব নয়। দুর্নীতি বা অনিয়ম প্রতিরোধে সঠিক সময়ে ও নির্ধারিত সরকারি ফি এর বিনিময়ে জনগণের সেবাসহজীকরণের জন্য সকল দপ্তরকে নির্দেশনা প্রদান করা আছে। অভিযোগ গ্রহণ ও সমাধানের জন্যে উপজেলা প্রশাসন এর দরজা সবসময় খোলা। এছাড়াও ফোনের মাধ্যমে বা হোয়াটসঅ্যাপ এ অভিযোগ দিতে পারেন। উক্ত অভিযোগসমূহের সমাধান প্রশাসনিকভাবে করা হয়ে থাকে। এ উপজেলায় যে কোনো ধরনের সমস্যা সমাধানে এমনকি অন্য দপ্তরের কাজ নিয়ে আগে ইউএনও এর কাছে আসেন। তাদের জিজ্ঞেস করলে বলে আপনি করে দিবেন না হয় সংশ্লিষ্ট দপ্তরে বলে দিবেন। আমিও সাধ্যমতো চেষ্টা করি যা দিনশেষে ভালোলাগার অনুভূতি দেয়।
উন্নয়নমূলক কার্যক্রমে অগ্রগতির বিষয়ে ইউএনও মাহমুদা জাহান জানান বলেন, চলতি অর্থবছরে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলায় বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। স্থানীয় জনগণের চাহিদার প্রেক্ষিতেই উন্নয়নমূলক প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। রাস্তা, সেতু ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামো উন্নয়নসহ কৃষি ও স্বাস্থ্য খাতে নতুন প্রকল্প গ্রহণ করা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, "আমরা জনগণের মৌলিক চাহিদা পূরণের জন্য কাজ করছি এবং উন্নয়ন কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করছি।" জনসচেতনতা ও সামাজিক উন্নয়নের বিষয়ে জানতে চাইলে মাহমুদা জাহান বলেন, স্থানীয় জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং সামাজিক উন্নয়নে প্রশাসন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। পাশাপাশি "নারী ও শিশু সুরক্ষা, শিক্ষার মানোন্নয়ন এবং স্বাস্থ্য সেবার প্রসারে আমরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি।" আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চাইলে, ইউএনও জানান, স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টসমূহে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ওষুধ ও চিকিৎসা সেবার মান উন্নয়নের পরিকল্পনা রয়েছে। জরুরি ওষুধ ও স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করা হবে। নারী ও শিশুদের জন্য নিরাপদ পরিবেশ গড়ে তোলার পাশাপাশি তাদের শিক্ষার সুযোগ ও সৃজনশীল কর্মকাণ্ডে উৎসাহ প্রদান করার চেষ্টা করছি।
ইউএনও মাহমুদা জাহান বলেন, "উপজেলার উন্নয়ন শুধু প্রশাসনের একক দায়িত্বই নয়, স্থানীয় জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়া সফলতা আসবে না। তাই সবাইকে সাথে নিয়ে একটি সুন্দর ব্রাহ্মণপাড়া গড়ার লক্ষ্যে এগিয়ে যেতে চাই। "আগামী দিনগুলোতেও আমি স্থানীয়দের সমর্থন চাই।” তিনি বলেন, সবার সহযোগিতা পেলে ব্রাহ্মণপাড়া হবে কুমিল্লার সেরা উন্নত ও সমৃদ্ধ উপজেলা।
এই সংবাদটি শেয়ার করুন
অন্যান্য খবর
রাশিয়ার ওপর নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা, যা বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে ইস্যুতে রাশিয়াকে শান্তি আলোচনার টেবিলে ফেরাতে মরিয়া আমেরিকা। আর সে লক্ষ্যে চাপ দিতেই রাশিয়...
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলে গুম-অপহরণ ও হত্যার ঘটনায় করা পৃথক তিন মানবতাবিরোধী অপরাধের...

চৌদ্দগ্রামে আপত্তিকর অবস্থায় প্রবাসীর স্ত্রীর ঘরে যুবদল নে...
এমরান হোসেন বাপ্পিকুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে অনৈতিক সম্পর্কের (পরকীয়া) অভিযোগে এক প্রবাসীর স্ত্রীকে প্রেম...

রেজাল্ট শীট হারিয়ে ফেলেছেন পরীক্ষা কমিটি! দুইবার ভাইবা দিতে...
ওবায়দুল্লাহ, কুবি প্রতিনিধিকুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের...

কুমিল্লায় চলতি বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৯১৮, মৃত্যু ৬ জনের
অশোক বড়ুয়াকুমিল্লায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। জেলায় এখন পর্যন্ত ডেঙ্গ...

কুমিল্লায় ব্যবসায়ী নেতাকে গালাগাল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ...
নিজস্ব প্রতিবেদককুমিল্লা নগরীর চকবাজার মার্চেন্ট এসোসিয়েশনের এক নেতাকে গালাগালের প্রতিবাদে ব্যবসা প্...
